প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উকিল নোটিশ পাঠানো ঠিক হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খালেদার জিয়ার উকিল নোটিশ দেওয়া ঠিক হয়নি বলে আমি মনে করি।’ আজ শনিবার সকালে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এই মন্তব্য করেন। উকিল নোটিশের জবাব দেওয়া হবে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘উকিল নোটিশ উকিলই দেখবেন। জবাব যথাযথ আইনগতভাবেই দেওয়া হবে।’ সৌদি আরবে খালেদা জিয়া পরিবারের সম্পদের তথ্য প্রমাণ করা যাবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদিতে খালেদা জিয়ার অবৈধ সম্পদ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী যে অভিযোগ করেছেন, নিশ্চয়ই তার পেছনে যথেষ্ট তথ্য আছে এবং সেটা প্রমাণ করা যাবে।’ দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যেতে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ভূমিকা রাখছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিতে বিরাট ভূমিকা রাখছে। অনুষ্ঠানে সাংসদ মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরী, সাবেক সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গোলাম শাহি আলমসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।
গতকাল বুধবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তথ্য জানিয়ে বলেন, এ ব্যাপারে ৩০ দিনের মধ্যে ‘নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে’ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণ আদায়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছে নোটিশে।
৭ ডিসেম্বর গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি আরবে বিএনপি নেত্রীর সম্পদের খবর নিয়ে কথা বলেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে ৮ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব প্রধানমন্ত্রীকে ‘ক্ষমা প্রার্থনার’ আহ্বান রেখে বলেছিলেন অন্যথায় তারা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এর ১১ দিন পর খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে এই উকিল নোটিশ পাঠানো হলো।
খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এএম মাহবুবউদ্দিন ১৯ ডিসেম্বর রেজিস্টার্ড ডাকযোগে (উইথ এ/ডি) এবং কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে এই উকিল নোটিশটি পাঠিয়েছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। নোটিশটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের সভাপতির কার্যালয়ের ঠিকানায় পাঠানো হয়।
নোটিশের বক্তব্যে বলা হয়েছে, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) বেগম খালেদা জিয়া এবং তার পুত্রদের সম্পর্কে যে অভিযোগ এনেছেন তা সাজানো, বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিদ্বেষমূলক। বাংলাদেশে নির্দোষ ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তিসম্পন্ন সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার সুনাম বিনষ্ট করার হীনউদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে আপনি এসব অভিযোগ এনেছেন।’
এতে বলা হয়, ‘এই মানহানিকর বিবৃতির কারণে অপূরণীয় লোকসান ও ক্ষতি হয়েছে যার জন্য আইনত আপনি (প্রধানমন্ত্রী) দায়ী। এই নোটিশের মাধ্যমে আমরা আপনাকে (প্রধানমন্ত্রী) বেগম খালেদা জিয়ার কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
অ্যাডভোকেট খোকন তার নোটিশে বলেন, ‘এই ক্ষমা অত্র আইনি নোটিশ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে সব জাতীয় দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায়, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, অনলাইন সংবাদপত্র এবং সামাজিক মাধ্যমের আউটলেটে যথাযথভাবে প্রকাশ ও প্রচার করার আহ্বান জানাচ্ছি। অন্যথায় আপনার (প্রধানমন্ত্রী) বিদ্বেষপূর্ণ, মানহানিকর এবং কপট ও কুটিল বিবৃতির কারণে আপনার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণ(ফধসধমবং) আদায়ের নিমিতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমাদের ওপরে নির্দেশ রয়েছে।’
খোকনের পাঠানো উকিল নোটিশে বলা হয়, ‘বেগম খালেদা জিয়া ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) অপবাদমূলক দীর্ঘ বিবৃতি পরিকল্পিতভাবে তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংস করার জন্য এবং আপনার নিজের রাজনৈতিক সুবিধা লাভের হীনউদ্দেশ্যে ডিজাইন করা হয়েছে। আপনার এই বেপরোয়া ও বিদ্বেষপূর্ণ কদুক্তি একাধারে পরনিন্দা, অপবাদ, গ্লানিপূর্ণ ও মানহানিকর যা বেগম খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ সুনাম সন্মান, সততা এবং মর্যাদাকে বিনষ্ট করার এবং দেশে ও বিদেশে তাকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে খাটো করার হীনউদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এই মানহানিকর বিবৃতির কারণে অপূরণীয় লোকসান ও ক্ষতি হয়েছে যার জন্য আইনত আপনি দায়ী।’
উকিল নোটিশে খালেদা জিয়ার ঠিকানা দেয়া হয়েছে সড়ক নং-৮৬, বাড়ি নং ৬, গুলশান-২।
সম্প্রতি দেশের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে বিদেশি একটি প্রতিবেদনের বরাতে জানা যায়, বাংলাদেশে দুর্নীতি মামলায় বিচারের মুখে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে সৌদি আরবে।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেসব অভিযোগ করেছেন এর কোনো সত্যতা নেই, কোনো অস্তিত্বই নেই। আজকে একটা নোটিশ দেয়া হয়েছে, তার কথাটি আমরা জানালাম।
সংবাদ সম্মেলনে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপিকা সাহিদা রফিক, আবদুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরফত আলী সপু, আবদুস সালাম আজাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বিরোধী দল বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। সৌদি আরবে খালেদা জিয়ার সম্পদ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর করা সাম্প্রতিক বক্তব্যের জের ধরে এই উকিল নোটিশ পাঠানো হয় ।
গতকাল বুধবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তথ্য জানিয়ে বলেন, এ ব্যাপারে ৩০ দিনের মধ্যে ‘নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে’ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণ আদায়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছে নোটিশে।
৭ ডিসেম্বর গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি আরবে বিএনপি নেত্রীর সম্পদের খবর নিয়ে কথা বলেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে ৮ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব প্রধানমন্ত্রীকে ‘ক্ষমা প্রার্থনার’ আহ্বান রেখে বলেছিলেন অন্যথায় তারা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এর ১১ দিন পর খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে এই উকিল নোটিশ পাঠানো হলো।
খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এএম মাহবুবউদ্দিন ১৯ ডিসেম্বর রেজিস্টার্ড ডাকযোগে (উইথ এ/ডি) এবং কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে এই উকিল নোটিশটি পাঠিয়েছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। নোটিশটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের সভাপতির কার্যালয়ের ঠিকানায় পাঠানো হয়।
নোটিশের বক্তব্যে বলা হয়েছে, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) বেগম খালেদা জিয়া এবং তার পুত্রদের সম্পর্কে যে অভিযোগ এনেছেন তা সাজানো, বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিদ্বেষমূলক। বাংলাদেশে নির্দোষ ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তিসম্পন্ন সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার সুনাম বিনষ্ট করার হীনউদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে আপনি এসব অভিযোগ এনেছেন।’
এতে বলা হয়, ‘এই মানহানিকর বিবৃতির কারণে অপূরণীয় লোকসান ও ক্ষতি হয়েছে যার জন্য আইনত আপনি (প্রধানমন্ত্রী) দায়ী। এই নোটিশের মাধ্যমে আমরা আপনাকে (প্রধানমন্ত্রী) বেগম খালেদা জিয়ার কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
অ্যাডভোকেট খোকন তার নোটিশে বলেন, ‘এই ক্ষমা অত্র আইনি নোটিশ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে সব জাতীয় দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায়, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, অনলাইন সংবাদপত্র এবং সামাজিক মাধ্যমের আউটলেটে যথাযথভাবে প্রকাশ ও প্রচার করার আহ্বান জানাচ্ছি। অন্যথায় আপনার (প্রধানমন্ত্রী) বিদ্বেষপূর্ণ, মানহানিকর এবং কপট ও কুটিল বিবৃতির কারণে আপনার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণ(ফধসধমবং) আদায়ের নিমিতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমাদের ওপরে নির্দেশ রয়েছে।’
খোকনের পাঠানো উকিল নোটিশে বলা হয়, ‘বেগম খালেদা জিয়া ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আপনার (প্রধানমন্ত্রী) অপবাদমূলক দীর্ঘ বিবৃতি পরিকল্পিতভাবে তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংস করার জন্য এবং আপনার নিজের রাজনৈতিক সুবিধা লাভের হীনউদ্দেশ্যে ডিজাইন করা হয়েছে। আপনার এই বেপরোয়া ও বিদ্বেষপূর্ণ কদুক্তি একাধারে পরনিন্দা, অপবাদ, গ্লানিপূর্ণ ও মানহানিকর যা বেগম খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ সুনাম সন্মান, সততা এবং মর্যাদাকে বিনষ্ট করার এবং দেশে ও বিদেশে তাকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে খাটো করার হীনউদ্দেশ্যে করা হয়েছে। এই মানহানিকর বিবৃতির কারণে অপূরণীয় লোকসান ও ক্ষতি হয়েছে যার জন্য আইনত আপনি দায়ী।’
উকিল নোটিশে খালেদা জিয়ার ঠিকানা দেয়া হয়েছে সড়ক নং-৮৬, বাড়ি নং ৬, গুলশান-২।
সম্প্রতি দেশের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে বিদেশি একটি প্রতিবেদনের বরাতে জানা যায়, বাংলাদেশে দুর্নীতি মামলায় বিচারের মুখে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের সদস্যদের বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে সৌদি আরবে।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেসব অভিযোগ করেছেন এর কোনো সত্যতা নেই, কোনো অস্তিত্বই নেই। আজকে একটা নোটিশ দেয়া হয়েছে, তার কথাটি আমরা জানালাম।
সংবাদ সম্মেলনে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপিকা সাহিদা রফিক, আবদুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, কেন্দ্রীয় নেতা মীর সরফত আলী সপু, আবদুস সালাম আজাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বিরোধী দল বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। সৌদি আরবে খালেদা জিয়ার সম্পদ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর করা সাম্প্রতিক বক্তব্যের জের ধরে এই উকিল নোটিশ পাঠানো হয় ।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাহবুবউদ্দিন খোকন ১৯শে ডিসেম্বর, মঙ্গলবার এই নোটিশ পাঠান বলে বুধবার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন।
সৌদি আরবে বিপুল সম্পদ পাচারের ক্ষেত্রে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পরিবারের নাম উঠে আসার খবর সম্প্রতি বিদেশী গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
এরপর কম্বোডিয়া সফর শেষে ফিরে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিক এই প্রসঙ্গটি তুললে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে কথা বলেন।
এ সংক্রান্ত খবর দেশের আরও অনেক সংবাদ মাধ্যমে না আসায় তিনি গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। মালিক-সম্পাদক, সাংবাদিকরা কোনও সুবিধার বিনিময়ে এ ধরনের খবর প্রকাশ করা থেকে বিরত থেকেছেন কি-না সে প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উকিল নোটিশে বলা হয়েছে, ওই বক্তব্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নি:শর্ত ক্ষমা চাইতে হবে এবং তা সংবাদ মাধ্যমে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। ৩০ দিনের মধ্যে তা করা না হলেও ক্ষতিপূরণের মামলা করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

No comments:
Post a Comment